শরীয়তপুর সদর উপজেলার বিনোদপুর ইউনিয়নের বাছারকান্দি গ্রামের হোসেন হাওলাদার (৪২) নামক এক স্থানীয় আওয়ামীলীগ কর্মীর হাতের কজ্বী কর্তন করেছে প্রতিপক্ষরা। গত শুক্রবার গভীররাতে এ ঘটনা ঘটে। বর্তমানে সে গুরুতর আহত অবস্থায় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এঘটনায় শনিবার রাতে আহত হোসেনের স্ত্রী লাইলী বেগম বাদী হয়ে বিনোদপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদ সাকিদার সহ ১০জনকে আসামী করে পালং থানায় একটি মামলা দায়ের করেছে। পুলিশ বলছে, আসামীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
আহত হোসেন হাওলাদারের স্ত্রী ও মামলাসূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন যাবৎ বিনোদপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদ সাকিদারের সাথে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি কুদ্দুস মুন্সী ও সাধারন সম্পাদক সরোয়ার খানের সাথে রাজনৈতিক দ্বন্দ চলে আসছিলো। তারই ধারাবাহিকতায় প্রায় এক সপ্তাহ আগে ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদ সাকিদারের সমর্থকরা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের প্রায় ৩৫ থেকে ৪০ টি বাড়িঘরে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়। এ ঘটনায় স্থানীয় আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী আহত হয়। তাদের অনেকেই শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। গত শুক্রবার রাতে আওয়ামীলীগ কর্মী হোসেন হাওলাদার শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে রোগী দেখে বাড়ি ফিরছিলেন। পথে বাছারকান্দি পৌছানোর সাথে সাথেই বিনোদপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদ সাকিদারের নির্দেশে তার বাহিনী হোসেনের ওপর অতর্কিত হামলা করে। এসময় হামলাকারীরা হোসেন ডান হাতের কজ্বী কেটে ফেলে এবং কুপিয়ে জখম করে এবং সাথে টাকা ছিনিয়ে নেয়। পরে তার ডাক চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে আসলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। পরে তাকে উদ্ধার করে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে। এঘটনায় শনিবার রাতে আহত হোসেনের স্ত্রী লাইলী বেগম বাদী হয়ে বিনোদপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদ সাকিদার সহ ১০জনকে আসামী করে পালং থানায় একটি মামলা দায়ের করেছে।
এব্যাপারে আহত হোসেন হাওলাদারের স্ত্রী লাইলী বেগম বলেন, বিনোদপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদ সাকিদারের হুকুমে তার সন্ত্রাসী বাহিনী আমার স্বামীকে হত্যার উদ্দেশ্যে কুপিয়ে ডান হাতের কজ্বী কেটে নিয়েছে। হামিদ সাকিদার সহ সকল আসামীদের অতিদ্রæত আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তির দাবি করছি।
অপরদিকে, এঘটনায় অভিযুক্ত বিনোদপুর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদ সাকিদারের বক্তব্যের জন্য বারবার চেষ্টা করে তাকে পাওয়া যায়নি।
এ ব্যাপারে পালং থানার ওসি মো. আক্তার হোসেন বলেন, এঘটনার মামলা হয়েছে। আসামীদের গ্রেপ্তারের অভিযান অব্যহত রয়েছে।
শরীয়তপুরে আওয়ামীলীগের নেতা কজ্বী কর্তন!
শরীয়তপুর প্রতিনিধি:
শরীয়তপুর সদর উপজেলার বিনোদপুর ইউনিয়নের বাছারকান্দি গ্রামের হোসেন হাওলাদার (৪২) নামক এক স্থানীয় আওয়ামীলীগ কর্মীর হাতের কজ্বী কর্তন করেছে প্রতিপক্ষরা। গত শুক্রবার গভীররাতে এ ঘটনা ঘটে। বর্তমানে সে গুরুতর আহত অবস্থায় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এঘটনায় শনিবার রাতে আহত হোসেনের স্ত্রী লাইলী বেগম বাদী হয়ে বিনোদপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদ সাকিদার সহ ১০জনকে আসামী করে পালং থানায় একটি মামলা দায়ের করেছে। পুলিশ বলছে, আসামীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
আহত হোসেন হাওলাদারের স্ত্রী ও মামলাসূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন যাবৎ বিনোদপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদ সাকিদারের সাথে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি কুদ্দুস মুন্সী ও সাধারন সম্পাদক সরোয়ার খানের সাথে রাজনৈতিক দ্বন্দ চলে আসছিলো। তারই ধারাবাহিকতায় প্রায় এক সপ্তাহ আগে ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদ সাকিদারের সমর্থকরা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের প্রায় ৩৫ থেকে ৪০ টি বাড়িঘরে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়। এ ঘটনায় স্থানীয় আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী আহত হয়। তাদের অনেকেই শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। গত শুক্রবার রাতে আওয়ামীলীগ কর্মী হোসেন হাওলাদার শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে রোগী দেখে বাড়ি ফিরছিলেন। পথে বাছারকান্দি পৌছানোর সাথে সাথেই বিনোদপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদ সাকিদারের নির্দেশে তার বাহিনী হোসেনের ওপর অতর্কিত হামলা করে। এসময় হামলাকারীরা হোসেন ডান হাতের কজ্বী কেটে ফেলে এবং কুপিয়ে জখম করে এবং সাথে টাকা ছিনিয়ে নেয়। পরে তার ডাক চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে আসলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। পরে তাকে উদ্ধার করে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে। এঘটনায় শনিবার রাতে আহত হোসেনের স্ত্রী লাইলী বেগম বাদী হয়ে বিনোদপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদ সাকিদার সহ ১০জনকে আসামী করে পালং থানায় একটি মামলা দায়ের করেছে।
এব্যাপারে আহত হোসেন হাওলাদারের স্ত্রী লাইলী বেগম বলেন, বিনোদপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদ সাকিদারের হুকুমে তার সন্ত্রাসী বাহিনী আমার স্বামীকে হত্যার উদ্দেশ্যে কুপিয়ে ডান হাতের কজ্বী কেটে নিয়েছে। হামিদ সাকিদার সহ সকল আসামীদের অতিদ্রæত আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তির দাবি করছি।
অপরদিকে, এঘটনায় অভিযুক্ত বিনোদপুর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদ সাকিদারের বক্তব্যের জন্য বারবার চেষ্টা করে তাকে পাওয়া যায়নি।
এ ব্যাপারে পালং থানার ওসি মো. আক্তার হোসেন বলেন, এঘটনার মামলা হয়েছে। আসামীদের গ্রেপ্তারের অভিযান অব্যহত রয়েছে।