আলী আজগর চুন্নু ভোটার সহ সকলের সমর্থন চায়

আলী আজগর চুন্নু ভোটার সহ সকলের সমর্থন চায়

Social Share Now



আলী আজগর চুন্নু জেলা পরিষদ নির্বাচনে শরীয়তপুর জেলার ৪ নং ওয়ার্ড (নড়িয়া) এর জন্য সদস্য পদপ্রার্থী। তিনি একজন সৎ, নির্ভীক, সদালাপী ও পরোপকারী মানুষ। তিনি সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষের দুর্দিনে পাশে থেকে সেবা করে থাকেন। এলাকা বিভিন্ন সমাজসেবা মূলক কাজে নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছেন। তিনি আওয়মীলীগের একজন বলিষ্ঠ কর্মী ও বটে। তার দেয়া তথ্যমতে তিনি ছাত্রলীগ দিয়ে রাজনীতিতে হাতে খড়ি। ১৯৭৯-৮০ -৮১ মেয়াদে তিনি নড়িয়া থানা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক ছিলেন। যে কমিটিতে সভাপতি ছিলেন আতাউর রহমান স্বপন । ১৯৮২-৮৩ ও ৮৪ মেয়াদে তিনি সম্মেলনের মাধ্যমে পুনরায় নড়িয়া থানা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন। ঐ কমিটির সভাপতি ছিলেন ডাঃ ওবায়দুর রহমান (হোমিও)। ১৯৮৬-৮৭ মেয়াদে তিনি নড়িয়া থানা ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। ঐ কমিটিতে সাধারন সম্পাদক ছিলেন জুলহাস বেপারী। আলী আজগর চুন্নু ১৯৮৭-৮৮ মেয়াদে শরীয়তপুর জেলা যুবলীগের সহসভাপতি ছিলেন। ঐ কমিটির সভাপতি ছিলেন মরহুম এড.হাবিবুর রহমান। ১৯৮৬ সালের নির্বাচন কালীন আন্দোলন সংগ্রামে ভুমিকা পালন করতে গিয়ে আলী আজগর চুন্নু ৩টি মামলার আসামী হয়ে পুলিশের অপতৎপরতায় দেশ ত্যাগ করে জার্মানীতে চলে যান। সেখানে ১৯৮৯ সনে তিনি রাজনৈতিক আশ্রয় গ্রহন করেন। ১৯৯০ সালে তিি সেখান থেকে ইতালীতে চলে আসেন। সেখানে ও তিনি বসে থাকেননি। পুনরায় আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িয়ে পড়েন। সেখানে তিনি ১৯৯৪-৯৫ মেয়াদে ইতালী যুবলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। এরপর ২০০১ সালের সাধারন নির্বাচনের পরে ২০০৩ সালে নড়িয়া থানা আওয়ামীলীগের ১নং যুগ্নসাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হয়। ঐ কমিটির সাধারন সম্পাদক দীর্ঘদিন রাজনৈতিক মামলায় কারাবরন করায় তিনি ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদকের দায়িত পালন করেন তিনি।বর্তমানে ও তিনি আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত আছেন। তিনি আগামী ১৭ অক্টোবর জেলা পরিষদের নির্বাচনে ৪নং ওয়ার্ড তথা নড়িয়া উপজেলার জন্য সদস্য পদপ্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দিতা করছেন। এ জন্য তিনি ১৯৮ জন ভোটার,রাজনৈতিক নেতাকর্মীসহ সকলের কাছে দোয়া ও সমর্থন কামনা করছেন। তিনি আশাবাদী এ উপজেলার ভোটারগন তাকে ভোট দিয়ে বিজয়ী করবেন। তিনি নির্বাচিত হতে পারলে এ এলাকার উন্নয়নে নিজেকে শরিক করে জনগনের পাশে থেকে কাজ করবেন।

Leave a Reply